ইংরেজি ভাষা শেখার শুরুতেই আমাদেরকে প্রথমেই Grammar-এর সংজ্ঞা পড়তে হয়।
"যে পুস্তক পাঠ করলে ভাষা শুদ্ধরূপে লিখতে,পড়তে ও বলতে পারা যায়; তাকে Grammar বলে।"
এরকম একটা ভুল সংজ্ঞা দিয়েই আমরা ইংরেজি শিখতে শুরু করি। কারন একটু লক্ষ্য করলেই বোঝা যাবে, উক্ত সংজ্ঞায় একটি পুস্তককে Grammar বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। ওটা Grammar বইয়ের সংজ্ঞা হতে পারে, কিন্তু Grammar-এর সংজ্ঞা নয়।
Grammar: ভাষা যে নিয়ম মেনে চলে তাই Grammar। Sentence হচ্ছে ভাষার Unit।কাজেই বাক্য গঠনে যে সকল নিয়ম অনুসৃত হয় তাই Grammar। Grammar কোন পুস্তকনয়। "Grammar is the rules of Language."
ইংরেজী Grammar ৫টি ভাগে বিভক্ত:
1. Orthography - বর্ণ প্রকরণ।
2. Etymology - শব্দ বা পদ প্রকরণ।
3. Syntax - বাক্য প্রকরণ / পদ বিন্যাস।
4. Punctuation - বিরামচিহ্ন প্রকরণ।
5. Prosody - ছন্দ্ব প্রকরণ।
1. Orthography - বর্ণ প্রকরণ।
2. Etymology - শব্দ বা পদ প্রকরণ।
3. Syntax - বাক্য প্রকরণ / পদ বিন্যাস।
4. Punctuation - বিরামচিহ্ন প্রকরণ।
5. Prosody - ছন্দ্ব প্রকরণ।
Language (ভাষা): ভাষার সংজ্ঞা শিখতে গিয়ে আমরা পড়ি, "আমরা বাকযন্ত্রের সাহায্যে যে সকল ধবনি উচ্চারন করে মনের ভাব ব্যক্ত করি, তাকে ভাষা বলে।"
তাহলে আমরা লিখে বা আকার ইঙ্গিতে যা প্রকাশ করি তা ভাষা নয়?
আসলে, ভাব প্রকাশ বা ভাব বিনিময়ের মাধ্যমই ভাষা বা Language.
তাহলে আমরা লিখে বা আকার ইঙ্গিতে যা প্রকাশ করি তা ভাষা নয়?
আসলে, ভাব প্রকাশ বা ভাব বিনিময়ের মাধ্যমই ভাষা বা Language.
Letter (বর্ণ): ভাষা লিখবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নই বর্ণ বা Letter. যেমন: a, b, c … x, y, z (মোট ২৬ টি)।
Alphabet (বর্ণমালা): Letter সমূহকে একত্রে Alphabet বলে।
Alphabet (২ প্রকার )
Vowel Consonant
(a, e, i, o, u=5টি) (বাকী ২১ টি)
Word (শব্দ): এক বা একাধিক Letter একত্রে মিলে যদি কোন অর্থ প্রকাশ করে তখন উহাকে Word বলে।
শর্ত হচ্ছে একটি অর্থ প্রকাশ করতেই হবে। যেমন:I-আমি, A- একটি, Man-মানুষ।
তবে সকল word-এর যে শাব্দিক অর্থ থাকতেই হবে এমন কথা নেই। যেমন-shall, will, the, ইত্যাদির word গুলো বাক্যে কোন অর্থ প্রকাশ করে না। কিন্তু বাক্যে একটা ভূমিকা তো অবশ্যই পালন করে।যদি লেখা হয়- ‘O’ and ‘E’ are vowels।এক্ষেত্রে ‘O’ এবং ‘E’ ও word।কারণ, উহারা ঐ বাক্যে verb-এর subject-এর ভূমিকা পালন করেছে।
শর্ত হচ্ছে একটি অর্থ প্রকাশ করতেই হবে। যেমন:I-আমি, A- একটি, Man-মানুষ।
তবে সকল word-এর যে শাব্দিক অর্থ থাকতেই হবে এমন কথা নেই। যেমন-shall, will, the, ইত্যাদির word গুলো বাক্যে কোন অর্থ প্রকাশ করে না। কিন্তু বাক্যে একটা ভূমিকা তো অবশ্যই পালন করে।যদি লেখা হয়- ‘O’ and ‘E’ are vowels।এক্ষেত্রে ‘O’ এবং ‘E’ ও word।কারণ, উহারা ঐ বাক্যে verb-এর subject-এর ভূমিকা পালন করেছে।
সুতরাং,যখন এক বা একাধিক letter বাক্যে ব্যবহৃত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে, তখনই উহা word।
Sentence (বাক্য): একাধিক word কোন পূর্ণ ভাব ব্যক্ত করলে তাকে (অর্থাৎ ঐ group of words বা শব্দ সমষ্টি কে) Sentence বলে। যেমন: I eat rice.
মূলত: Sentence ই ভাষার Unit।
Sentence-এর একাধিক words-এর মধ্যে মূল বা প্রধান Word টি হচ্ছে Verb। Verb ছাড়া Sentence হয় না। অর্থাৎ, verb ছাড়া কোন ভাব সাধারণত: প্রকাশ করাযায় না। সুতরাং,ভাষায় verb এর ভূমিকা অনন্য।
ইংরেজি বাক্য গঠনে প্রাথমিকভাবে সাধারনতঃ শব্দকে সাজাতে হয়ঃ Subject + Verb + Object.
যেমনঃ আমি ভাত খাই। বাক্যটিতে 'খাই' verb। এখন 'খাই' verb-কে প্রশ্ন করি। কে খায়? উত্তর পাওয়া যাবে 'আমি'। সুতরাং 'আমি' হচ্ছে 'খাই' verb-টির Subject। আবার 'খাই' verb-কে প্রশ্ন করি। কি খাই? উত্তর পাওয়া যাবে 'ভাত'। সুতরাং 'ভাত' হচ্ছে 'খাই' verb-টির Object।
তাহলে, Subject + Verb + Object অনুসারে বাক্যটিকে সাজাতে হবে আমি খাই ভাত এবং ইংরেজি হবেঃ I eat rice.
'Verb'-কে 'কে' বা 'কারা' প্রশ্ন করলে Subject পাওয়া যায় এবং 'কি' বা 'কাকে, প্রশ্ন করলে Object পাওয়া যায়।
পরবর্তীতে Formation of Sentence অধ্যায়ে বাক্য গঠন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
Any question for this Post?
ReplyDelete